কি ভাবে একটি সফল প্রজেক্ট করতে হয়?
আমাদের সবাই কমবেশি প্রজেক্ট করি। কিন্তু একটি পরিপূর্ন সুগঠিত প্রজেক্টের কিছু ধাপ আছে, আজকে আমরা সেগুলো সম্পর্কে জানবো।একটি প্রজেক্টের সবচেয়ে প্রথম কাজ হলো সার্কিট সিলেক্ট করা। আমরা ইন্টারনেটে একই অবজেক্টের জন্য অনেক ডিভাইস দেখি, তার থেকে উপযুক্ত সার্কিট টি বাছাই করতে হবে। এরপর বাছাইকৃত সার্কিটটিকে প্রোটিয়াস অথবা যেকোন সিমুলেটর দিয়ে সিমুলেট করে নিতে হবে, এতে সার্কিটটির কার্যকারিতা প্রকাশপাবে।
তার পর আমাদেরকে সার্কিটটির কম্পোনেন্ট এর একটি লিস্ট করতে হবে এবং এতে আমাদের মোট খরচের একটি সুনির্দিস্ট পরিমান নির্ধারন করতে হবে। একটি জিনিস মনে রাখতে হবে কেবল ডিভাইস বানালেই হবেনা তা বাজারে মানুষের সাধ্যের মধ্যেও হতে হবে।
বাজারে যেসব ট্রানজিস্টর আর আইসি পাওয়া যাবেনা ডাটাশিট দেখে সমমানের কম্পোনেন্ট বাছাই করতে হবে।
তারপর ক্রয়কৃত কম্পোনেন্টগুলো ব্রেডবোডে বসিয়ে চেক করতে হবে সার্কিট ঠিকমতো চলে কিনা।অনেক সময় ধারনা কম থাকার কারনে কম্পোনেন্ট ভুল কানেকশন দেয়ার কারনে নষ্ট হয়ে যায় তাই প্রত্যেকটি কম্পোনেন্ট সম্পর্কে ভালো ধারনা থাকতে হবে।
এরপর ব্রেডবোর্ডে বানানো ডিভাইস পিসিবিতে বসাতে হবে। এরপর ডিভাইনটি বিভিন্ন কন্ডিশনে ঠিকমতো কাজ করে কিনা চেক করে নিতে হবে। সবশেষে ডিভাইসটির বাজারমুল্য, ক্রেতার ধরন, বাজার চাহিদা ইত্যাদির সুনির্দিস্ট
বর্ননাসহ প্রজেক্ট ইন্সট্রাক্টরের কাছে প্রজেক্ট সাবমিট করতে হবে।
আমাদের সবাই কমবেশি প্রজেক্ট করি। কিন্তু একটি পরিপূর্ন সুগঠিত প্রজেক্টের কিছু ধাপ আছে, আজকে আমরা সেগুলো সম্পর্কে জানবো।একটি প্রজেক্টের সবচেয়ে প্রথম কাজ হলো সার্কিট সিলেক্ট করা। আমরা ইন্টারনেটে একই অবজেক্টের জন্য অনেক ডিভাইস দেখি, তার থেকে উপযুক্ত সার্কিট টি বাছাই করতে হবে। এরপর বাছাইকৃত সার্কিটটিকে প্রোটিয়াস অথবা যেকোন সিমুলেটর দিয়ে সিমুলেট করে নিতে হবে, এতে সার্কিটটির কার্যকারিতা প্রকাশপাবে।
তার পর আমাদেরকে সার্কিটটির কম্পোনেন্ট এর একটি লিস্ট করতে হবে এবং এতে আমাদের মোট খরচের একটি সুনির্দিস্ট পরিমান নির্ধারন করতে হবে। একটি জিনিস মনে রাখতে হবে কেবল ডিভাইস বানালেই হবেনা তা বাজারে মানুষের সাধ্যের মধ্যেও হতে হবে।
বাজারে যেসব ট্রানজিস্টর আর আইসি পাওয়া যাবেনা ডাটাশিট দেখে সমমানের কম্পোনেন্ট বাছাই করতে হবে।
তারপর ক্রয়কৃত কম্পোনেন্টগুলো ব্রেডবোডে বসিয়ে চেক করতে হবে সার্কিট ঠিকমতো চলে কিনা।অনেক সময় ধারনা কম থাকার কারনে কম্পোনেন্ট ভুল কানেকশন দেয়ার কারনে নষ্ট হয়ে যায় তাই প্রত্যেকটি কম্পোনেন্ট সম্পর্কে ভালো ধারনা থাকতে হবে।
এরপর ব্রেডবোর্ডে বানানো ডিভাইস পিসিবিতে বসাতে হবে। এরপর ডিভাইনটি বিভিন্ন কন্ডিশনে ঠিকমতো কাজ করে কিনা চেক করে নিতে হবে। সবশেষে ডিভাইসটির বাজারমুল্য, ক্রেতার ধরন, বাজার চাহিদা ইত্যাদির সুনির্দিস্ট
বর্ননাসহ প্রজেক্ট ইন্সট্রাক্টরের কাছে প্রজেক্ট সাবমিট করতে হবে।

কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন